বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি

ফ্রিল্যান্সারদের জন্য বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর সম্পর্কে জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আজকের আলোচনায় এই বিষয়ে আপনাদের সম্যক ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করা হবে তাই কোন অংশ বাদ না দিয়ে পুরোটা খুব ভালভাবে পড়বেন।     
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি- ২০টি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি যা আপনাকে আপনার কাঙ্ক্ষিত সফলতার দিকে নিয়ে যাবে এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে দ্রুত মূল আলোচনায় চলে যান।  

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি?

বর্তমান সময়ে অর্থ উপার্জনের এর ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় পেশা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বিভিন্ন দেশের মানুষজন নিজেদের আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী করে তুলছে এই পেশার মাধ্যমে কারণ এইখানে সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে কাজ করা যায়। 

সময় যত যাচ্ছে মানুষ আসতে আসতে অনলাইনের দিকে বেশি ঝুঁকছে। ব্যবসায়ীরা এখন ডিজিটাল মার্কেটিংকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে এবং গ্রাহকের কাছে পণ্য বা সেবা পৌঁছানোর জন্য  ডিজিটাল মাধ্যমকে বেছে নিচ্ছেন। 

আরও জানতে পারেনঃ 



ফ্রিল্যান্সিং জগতে আলাদা আলদা ভাবে বিভিন্ন কাজ বেশ জনপ্রিয় যেমন ওয়েব ডিজাইন, গ্রাফিক্স ডিজাইন, কনটেন্ট রাইটিং, ভিডিও প্রোডাকশন ইত্যাদি। প্রতিটি কাজের শেষে পণ্য বা কনটেন্টকে মানুষের কাছে পৌছিয়ে দিতে হয় এবং এর জন্য দরকার হয় ডিজিটাল মার্কেটিং। 

অনেকের কাছে এটা অনেক আকর্ষণীয় কারণ এখানে নিজের ইচ্ছা এবং পছন্দমতো কাজ বেছে নেওয়া যায়। ফ্রিল্যান্সিং থেকে যদি সফলতা পেতে চান তাহলে সঠিক সেক্টর চিহ্নিত করতে হবে এবং সেই অনুযায়ী দক্ষতা অর্জন করতে হবে। 

বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং থেকে আয় করার সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টরগুলো হল,  
  • এসইও কনসালট্যান্ট : কোন কিছু সার্চ করলে গুগলে যাতে সহজেই খুঁজে পাওয়া যায় সে কাজটিই করেন এসইও কনসালট্যান্ট এতে কোন ওয়েবসাইটের ভিসিটর বাড়ে। 
  • লিড জেনারেশন : ব্যবসা করার জন্য নতুন নতুন ক্রেতা বা ক্লায়েন্ট খুঁজে বের করার কাজটি হলো লিড জেনারেশন এর কাজ। 
  • কিওয়ার্ড রিসার্চ : মানুষ কী ধরনের শব্দ, বাক্য বা প্রশ্ন গুগলে সার্চ করে, সেটা খুঁজে বের করে সেই অনুযায়ী কনটেন্ট তৈরি করা কাজটিই হলো কিওয়ার্ড রিসার্চ। 
  • ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট : দূরে বসে থেকে কারো ব্যক্তিগত বা অফিসের বিভিন্ন কাজের সহায়তা করা, যেমন: ইমেইল চেক করা, ডেটা এন্ট্রি বা সময়সূচি ঠিক রাখা। 
  • কন্টেন্ট মার্কেটিং: মানুষের কাজে লাগে এরকম তথ্যভিত্তিক লেখা বা ভিডিও বানিয়ে তাদের আকৃষ্ট করা এবং ব্যবসার প্রতি একটা আগ্রহ তৈরি করা। 
  • ড্রপ শিপিং: অনলাইনে অর্ডার নিয়ে সাপ্লায়ারের মাধ্যমে পণ্য কাস্টমারের কাছে পৌঁছানো। 
  • ওয়ার্ডপ্রেস এক্সপার্ট : ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করে সহজে ও সুন্দর ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়। এই কাজটা যারা পারেন তারা হলেন ওয়ার্ডপ্রেস এক্সপার্ট।
  • সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং : সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম যেমন ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টিকটক বা ইউটিউব ব্যবহার করে মার্কেটিং করা। 
  • রিজিউম এবং কভার লেটার লেখক : চাকরির জন্য সুন্দরভাবে জীবনবৃত্তান্ত (রিজিউম) ও কভার লেটার তৈরি করে দেওয়া, যাতে যিনি চাকরিদাতা তিনি সহজে আকৃষ্ট হয়। 
  • বুক ডিজাইনার: বইয়ের কাভার এবং ভেতরের পেজগুলো সুন্দরভাবে ডিজাইন করে আকর্ষণীয় করে তোলা বুক ডিজাইনারের কাজ। 
  • ই-বুক লেখক: ইকম্পিউটারে পড়ার উপযোগী ইলেকট্রনিক বই লেখেন ই-বুক লেখক। 
  • ঘোস্ট রাইটার: ঘোস্ট রাইটারের কাজ হচ্ছে নিজের নামে না লিখে অন্য কারও নামে বই বা আর্টিকেল লিখে দেওয়া। 
  • ইমেল মার্কেটিং: ইমেল পাঠানোর মাধ্যমে পণ্য বা সার্ভিসের প্রচার করা এবং সম্ভাব্য ক্রেতাদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলায় হচ্ছে ইমেল মার্কেটিং। 
  • মার্কেট রিসার্চার: কোন পণ্য বা সেবার বাজার চাহিদা কত বা মানুষ কি চায় এসব খোঁজ নিয়ে বিশ্লেষণ করায় মার্কেট রিসার্চারের কাজ। 
  • এডিটর : এডিটরের কাজ হচ্ছে লেখার ভুল ঠিক করে, ভাষা সুন্দর করে এবং লেখাটি আরও সহজবোধ্য করে তোলা। 
  • ভিডিও মার্কেটিং: যাতে পণ্য বা ব্র্যান্ড নিয়ে আগ্রহ তৈরি হয় সেইজন্য ভিডিও বানিয়ে মানুষের নজর কাড়ার চেষ্টা করা। 
  • ফিকশন লেখক: ফিকশন লেখক হচ্ছেন তারা যারা উপন্যাস, ছোটগল্প বা সৃজনশীল গল্প লেখেন। 
  • এফিলিয়েট মার্কেটিং: অন্যদের পণ্য নিজের প্ল্যাটফর্মে বিক্রি করে কমিশন অর্জন করা।
  • কার্টুন আর্টিস্ট: অনেক সময় শিশুদের বই, ভিডিও কিংবা বিজ্ঞাপনে কার্টুন বা অ্যানিমেশন আর্টিস্টের দরকার পরে। কার্টুন আর্টিস্টরা কার্টুন বা অ্যানিমেশন চিত্র আঁকেন। 
উপরোক্ত সেক্টরগুলোর মধ্যে আপনার আগ্রহ এবং দক্ষতা অনুযায়ী একটি সেক্টর নির্বাচন করুন এবং সেই অনুযায়ী নিজেকে প্রস্তুত করুন। এভাবেই ফ্রিল্যান্সিং পেশায় সফল হওয়া সম্ভব।

আউটসোর্সিং কি? আউটসোর্সিং এর কাজ গুলো কি কি? ফ্রিল্যান্সিং এ কোন কাজের চাহিদা বেশি 

আউটসোর্সিং একটি ব্যবসায়িক প্রক্রিয়ার অংশ আবার একই সাথে একটি স্বাধীন পেশাও। এই মাধ্যম ব্যবহার করে যেকোনো কোম্পানি তার নিজস্ব কাজ বা সেবা পরিচালনার জন্য বিশ্বব্যাপী অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের বা অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানের সাহায্য নিয়ে থাকে। সোজা কথায় আউটসোর্সিং হচ্ছে বাইরের কাউকে দিয়ে নিজের কাজটা করিয়ে নেওয়া। 

এক্ষেত্রে নিজের কোম্পানির লোকের দরকার হয়না। এখানে ইন্টারনেট ব্যবহার করে বিভিন্ন দেশের প্রতিষ্ঠানের কাজ সম্পন্ন করা হয়। ফ্রিল্যান্সিংয়ের মতোই এটি একটি মুক্ত পেশা। এখানে ইচ্ছেমত কাজ করা যায় এবং এখানে আয়ের সুযোগও বেশি। বলা যেতে পারে এটি একটি বড় গাছ এবং এর শাখা প্রশাখাগুলো একেকটি বিশেষায়িত কাজের দিক নির্দেশ করে।

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর নিম্নরূপ: 
  • ডিজিটাল মার্কেটিং
  • ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন
  • ভিডিও এডিটিং
  • কনটেন্ট রাইটিং
  • ওয়েবসাইট ডিজাইন
  • অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট
  • ডাটা এন্ট্রি
  • সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO)
  • ভয়েস ওভার
  • সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট
  • ডাটা এনালাইসিস
  • ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্স
  • ট্রান্সলেশন
  • ইউএক্স/ইউআই ডিজাইন
  • ট্রান্সক্রাইবিং
  • সেলস ও মার্কেটিং
  • কাস্টমার সার্ভিস
  • কপিরাইটিং
  • অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস
  • ওয়েবসাইট মেইনটেনেন্স
  • ক্রিয়েটিভ ডিজাইন
  • রিমোট অফিস অ্যাসিস্ট্যান্স
যদি একজন সফল ফ্রিলান্সার হতে চান তাহলে এই কাজগুলোর মধ্যে যে কোনো একটি বা একাধিক ক্ষেত্রে আপনাকে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। এক্ষেত্রে  মার্কেটপ্লেসগুলোতে কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং ভবিষ্যতে কোন কাজের গুরুত্ব বাড়বে তা বিশ্লেষণ করতে হবে সঠিকভাবে তারপর নিজেকে সেভাবে প্রস্তুত করতে হবে। এইভাবে সামনে এগোলে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে আয় করা সম্ভব।

কোন ধরনের ফ্রিল্যান্সিং কাজ সবচেয়ে বেশি আয় প্রদান করে

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি সে সম্পর্কে এখন আলোচনা করব। বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং কাজগুলোর মধ্যে নির্দিষ্ট কিছু ক্ষেত্র আছে যেগুলো থেকে বেশি আয় করা যায়। সেই ক্ষেত্রগুলো নিয়ে নিচে আলোচনা করা হল, 

ডেটা অ্যানালিটিক্স

বর্তমান সময়ে ডেটা অ্যানালিটিক্স সেক্টরটি খুব দ্রুত গতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে। Grand View Research অনুযায়ী, ২০২৫ সালে এই সেক্টরটির বাজারের আকার হবে প্রায় ৮৫.৪৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং আরও ধারণা করা হচ্ছে ২০২৬ সালে এর বাজার আকার হবে ১১০ থেকে ১১৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার কারণ ২০২৫-২০৩০ সাল পর্যন্ত এর বার্ষিক গড় প্রবৃদ্ধির হার হবে ২৮.৭%। যাদের ডেটা অ্যানালিটিক্স এর উপর দক্ষতা আছে তারা বিদেশী ক্লায়েন্টদের কাছ থেকে বড় প্রকল্প পেয়ে একটা ভাল পরিমাণ আয় করতে পারবেন। 

ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর এর মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট। এই সেক্টরে কাজের সুযোগ উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়ছে। এর কাজের আকার ২০২০ সালে ছিল প্রায় $৪.১২ বিলিয়ন। এখন ২০২৫ সালে এর আকার $১৯.৬ বিলিয়ন পর্যন্ত পৌঁছাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। 

অবাক করা ব্যাপার হচ্ছে ২০২৮ সাল নাগাদ ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্টের সংখ্যা ৮.৪ মিলিয়নএ পৌঁছাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে যা ২০২০ সালের তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি। একজন ফ্রিল্যান্সার ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে যেসব কাজ করতে পারে সেগুলো হল, ইমেল ম্যানেজমেন্ট, ডেটা এন্ট্রি, ক্যালেন্ডার ম্যানেজমেন্ট এবং গ্রাহক সহায়তার কাজ ইত্যাদি। 

মাইক্রোসফট অফিস এবং এক্সেল

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর একটা ইমপ্যাক্টফুল কাজ হচ্ছে মাইক্রোসফট অফিস। ফ্রিল্যান্সারদের জন্য সময় এবং অর্থ সাশ্রয়ী একটা কাজ হচ্ছে এক্সেলের দক্ষতা। কিভাবে? যেমন ধরুন ২০ ঘণ্টার একটা কাজ দক্ষতার মাধ্যমে ১ ঘণ্টায় সম্পন্ন করা সম্ভব। এক্সেল সম্পর্কিত বিভিন্ন কাজ আছে যেমন, ডেটা মডেলিং, অটোমেশন এবং বিশ্লেষণ। এই কাজগুলো  ফ্রিল্যান্স প্ল্যাটফর্মে ব্যাপক চাহিদাসম্পন্ন এবং লাভজনক।

কপিরাইটিং

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর এর মধ্যে আরেকটি শীর্ষ জনপ্রিয় কাজ হচ্ছে কপিরাইটিং।  কপিরাইটিং নিয়ে যারা দ্রুত ও নির্ভুল কাজ করতে পারেন তারা বিভিন্ন  পণ্যের বর্ণনা, ব্লগ পোস্ট এবং বিপণন সামগ্রী নিয়ে লিখে কাজ করে একটা ভাল পরিমাণ আয় করতে পারেন। এই কাজের ক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে সৃজনশীলতা এবং লিখনশৈলীর দক্ষতা অত্যন্ত জরুরি।

ট্রান্সক্রিপশন 

কোন অডিও বা ভিডিও ফাইল থেকে লিখিত ডকুমেন্ট তৈরি করা হল ট্রান্সক্রিপশন। এক্ষেত্রে যদি ভাষাগত দক্ষতা থাকে যেমন আরবি, রুশ, ফরাসি এবং অন্যান্য ভাষায় কাজ করতে পারেন তাহলে আরও ভাল আয় করতে পারবেন। সাম্প্রতিক সময়ে এই সেক্টরে কাজের চাহিদা ৫২.২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে কারণ এই কাজে যারা দক্ষ তারা খুব কম সময়ে বেশি আয়ের সুযোগ পায়। 

অন্যান্য সম্ভাবনা

উপরোক্ত কাজগুলো ছাড়াও আরও অনেক কাজের ক্ষেত্র রয়েছে যেমন বই লেখা, ব্লগ লেখা, অনুবাদ এবং ভিডিও এডিটিং। এই কাজগুলো বাড়তি আয়ের সুযোগ তৈরি করে দেয়। এই সেক্টরে তাদের আয়ের সম্ভাবনা বেশি যারা নির্দিষ্ট সময়ে কাজ সম্পন্ন করতে পারে এবং নিজেদের দক্ষতা ক্রমাগত উন্নত করতে পারে। 

লেখকের মন্তব্য 

আমরা এতক্ষণ বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টরগুলো সম্পর্কে জানলাম। আপনারা যারা  ফ্রিল্যান্সিং করে ভাল আয় করতে চাচ্ছেন তারা আজকের পোস্টটি পড়ে উপকৃত হবেন বলে আশা করছি। যদি কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানাবেন, ধন্যবাদ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url